আন্তর্জাতিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আন্তর্জাতিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, এপ্রিল ১৪, ২০২৫

ইউরোপের ভিসা পেতে ভারতে গিয়ে গ্রেপ্তার ৭ বাংলাদেশি

ইউরোপের ভিসা পেতে ভারতে গিয়ে গ্রেপ্তার ৭ বাংলাদেশি


ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে সাত বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে সে দেশের পুলিশ। তাঁরা ইউরোপের দেশ বুলগেরিয়ায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে ফেনীর পরশুরাম সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানা গেছে।

গত শনিবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ত্রিপুরা রাজ্যের বিলোনিয়া থানার পীরাগড়ি ক্যাম্প এলাকায় ভারতীয় পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে। তবে এখনো বাংলাদেশ সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য জানায়নি ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

ফেনী ব্যাটালিয়ন (৪ বিজিবি)–এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমরা নিজস্ব সূত্রে ঘটনাটি জানতে পেরেছি। তবে ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আমাদের এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। জানালে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গ্রেপ্তার বাংলাদেশিরা হলেন—গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার সুনাম উদ্দিনের ছেলে রবিন হোসাইন (২৮), নওগাঁ জেলার পত্নীতলার রঘুনাথ গ্রামের আবু জাফরের ছেলে মো. রাফি (২৫), ফেনীর পরশুরাম উপজেলার নিজকালিকাপুর গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে এমদাদ হোসাইন (২৭), একই উপজেলার উত্তর গুথুমা গ্রামের আহমদের ছেলে সাইদুর জামান (২৮), নরসিংদী জেলার রায়পুর উপজেলার চরসুবুদ্ধি গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে ফয়সাল (২৪), চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার গাজরা গ্রামের ফারুক মোল্লার ছেলে রায়হান মোল্লা (২১) ও ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার ফয়েজ আহমদের ছেলে গিয়াস উদ্দিন (৩৫)।

কয়েকজনের স্বজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা সবাই বুলগেরিয়ার ভিসা পাওয়ার উদ্দেশ্যে ভারতে যান এবং দিল্লি যাওয়ার পথে গ্রেপ্তার হন। তাঁদের কোনো বৈধ ভিসা বা কাগজপত্র না থাকায় ভারতীয় পুলিশ অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে আটক করে বলে জানা গেছে।

গ্রেপ্তার একজনের স্বজন জানান, পরশুরামের একটি দালালচক্র দিল্লি পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়েছিল। পথে পুলিশের জেরার মুখে কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তাঁরা আটক হন। বর্তমানে ভারতে থাকা আত্মীয়দের মাধ্যমে তাঁদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা চলছে।

শনিবার, অক্টোবর ২৮, ২০২৩

গাজায় ইসরাইলি স্থল বাহিনীর বিরুদ্ধে হামাসের তীব্র লড়াই

গাজায় ইসরাইলি স্থল বাহিনীর বিরুদ্ধে হামাসের তীব্র লড়াই

গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সশস্ত্র গ্রুপ শনিবার ভোর রাতে জানিয়েছে, তাদের যোদ্ধারা গাজার ভেতরে ইসরাইলি স্থল বাহিনীর বিরুদ্ধে তুমুল লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। গাজার ভেতরে হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান সম্প্রসারণ করার কথা ইসরাইল ঘোষণা করার পর হামাস এই বক্তব্য প্রদান করল। তারা জানিয়েছে, তারা যেকোনো হামলা মোকাবেলা করবে।

হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজেদ্দিন আল-কাসসাম ব্রিগেড এক বিবৃতিতে জানায়, 'আমরা উত্তর গাজার বেইত হানুন এবং মধ্যভাগে পূর্ব বুরিজে ইসরাইলি আকস্মিক স্থল হামলা মোকাবেলা করছি। স্থলভাগে সহিংস সম্পৃক্ততা রয়েছে।

ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র মেজর নির দিনার এএফপিকে বলেন, 'আমাদের সৈন্যরা আগের দিনের মতো গাজার ভেতরে অভিযান চালাচ্ছে।'

ইসরাইলি স্থল বাহিনী বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাতে গাজার অভ্যন্তরে সীমিত স্থল অভিযান পরিচালনা করে।

ইরানের নেতাকে সতর্ক করলেন বাইডেন : হোয়াইট হাউস

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে ইসরাইল-হামাস সংঘর্ষের মধ্যে মার্কিন সেনাদের উপর হামলার বিরুদ্ধে সতর্ক করে একটি বার্তা পাঠিয়েছেন। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস এই কথা জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি বাইডেনকে উদ্ধৃত করে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরাসরি একটি বার্তা সম্প্রচার করা হয়েছে। যতদূর যেতে যাচ্ছি, আমি তত দূর যাবো।’ তবে কীভাবে এই বার্তা দেয়া হয়েছে তা বলতে অস্বীকার করেছেন কিরবি।

পরে বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেছেন, মার্কিন বাহিনী ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর ব্যবহৃত পূর্ব সিরিয়ার দু’টি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।

পেন্টাগন বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়ার সাথে সাথে ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন ও মিত্র বাহিনীর ওপর এই মাসে কমপক্ষে ১৬ বার হামলা হয়েছে। এজন্য ‘ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়া গোষ্ঠী’কে দায়ী করা হয়েছে।

বাইডেন বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, তিনি খামেনিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যদি হামলা অব্যাহত থাকে তবে এর প্রতিক্রিয়া হবে।

যুক্তরাষ্ট্র সফররত অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজকে সাথে নিয়ে বাইডেন বলেন, ‘আয়াতুল্লাহর প্রতি আমার সতর্কবার্তা ছিল তারা যদি ওই সৈন্যদের দিকে অগ্রসর হতে থাকে, আমরা জবাব দেব এবং তাকে প্রস্তুত থাকতে হবে। ইসরাইলের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই’।

এদিকে হামাসের হামলার পর গাজার বিরুদ্ধে ইসরাইলের বিমান ও কামান হামলার বিষয়ে ইরান জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে ওয়াশিংটনকে সতর্ক করেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান বলেছেন, ‘আমি অকপটে আমেরিকান রাষ্ট্রনায়কদের এবং সামরিক বাহিনীকে বলছি যারা এখন ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে, আমি তাদের সতর্ক করছি। আমরা এই অঞ্চলে যুদ্ধের সম্প্রসারণ ও পরিধিকে স্বাগত জানাই না।’

‘তবে আমি সতর্ক করে দিচ্ছি যদি গাজায় গণহত্যা চলতেই থাকে, তারা এই আগুন থেকে রেহাই পাবে না।’

হামাস হামলার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের কাছাকাছি দু’টি বিমানবাহী রণতরী সরিয়ে নিয়ে এসেছে এবং বলেছে যে, এটি ইরান এবং তার মিত্রদের সংঘাতকে প্রসারিত করা থেকে বিরত করার একটি প্রচেষ্টা।

রোববার প্রতিরক্ষা ন্ত্রী লয়েড অস্টিনও এই অঞ্চলে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করার নির্দেশ দিয়েছেন এবং অতিরিক্ত বাহিনীকে অবহিত করেছেন যেন তারা দ্রুততম সময়ে মোতায়েন হতে পারে।

সূত্র : আল জাজিরা, জেরুসালেম পোস্ট, এএফপি এবং অন্যান্য


রবিবার, আগস্ট ২৮, ২০২২

তাইওয়ান প্রণালীতে দুই মার্কিন যুদ্ধজাহাজ, যা বলল চীনা সেনাবাহিনী

তাইওয়ান প্রণালীতে দুই মার্কিন যুদ্ধজাহাজ, যা বলল চীনা সেনাবাহিনী


তাইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করা দুই মার্কিন যুদ্ধজাহাজ নিয়ে মুখ খুলেছে চীনের সেনাবাহিনী। রোববার চীনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা ওই যুদ্ধজাহাজ দুটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বিষয়টি নিয়ে তারা উচ্চ সর্তকতা বজায় রেখেছে এবং যেকোনো উসকানি মোকাবেলায় প্রস্তুত হয়েছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির বিতর্কিত তাইওয়ান সফরের চীনের কড়া প্রতিক্রিয়ার পর এই প্রথম মার্কিন যুদ্ধজাহাজ তাইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করেছে।

মার্কিন গাইডেড মিসাইল ক্রুজার ইউএসএস অ্যান্টিট্যাম এবং ইউএসএস চ্যান্সেলরভিল রোববার তাইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করে।

জাপানে অবস্থিত মার্কিন সপ্তম নৌবহরের সদর দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গভীর সমুদ্রে জাহাজ চলাচলের আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে তাইওয়ান প্রণালীতে এই যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্র বিবৃতিতে আরও বলেছে, কোনো দেশের উপকূলীয় সীমা ব্যবহার করেনি এ সব যুদ্ধজাহাজ। আন্তর্জাতিক আইন অনুমোদন দিলে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের যেকোনো জায়গায় সামরিক বাহিনী এবং তাদের যুদ্ধজাহাজ পাঠাতে পারে।

তাইওয়ানকে চীন তার নিজস্ব ভূখণ্ড মনে করে এবং বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ তাইওয়ান ইস্যুতে এক চীননীতি মেনে চলে।

চীন বারবার বলে আসছে- তারা মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে তাইওয়ানকে যুক্ত করতে চায়, এজন্য প্রয়োজন হলে তারা শক্তিও প্রয়োগ করবে।

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র এক চীন নীতি মেনে চললেও তাইওয়ানকে স্বাধীন ভূখণ্ড হিসেবে বিবেচনা করে এবং তাইওয়ানের জনগণের মধ্যে বিচ্ছিন্নতার উসকানি দেয়। মার্কিন সরকার বিপুল পরিমাণে অস্ত্রশস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জামও তাইওয়ানে পাঠায়।

রাশিয়ায় পড়তে যেতে লাগবে না আইইএলটিএস, ব্যাংক বিবরণী

রাশিয়ায় পড়তে যেতে লাগবে না আইইএলটিএস, ব্যাংক বিবরণী



বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত প্রভাবশালী পরাশক্তি রাশিয়া। দেশটির ৫০% এরও বেশি মানুষ উচ্চশিক্ষা নিতে পারে। এছাড়া প্রতিবছর ২ লাখের বেশি অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা দেশটিতে পড়তে যান। বিশ্বের নামিদামী বিশ্বিবিদ্যালয় এবং খ্যাতিমান অ্যাকাডেমিশানরা থাকায় রাশিয়ার উচ্চশিক্ষার আলাদা মূল্যয়ন তৈরি হয়।

দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ৬০০ এরও অধিক বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। গুণগত মানের দিকে বেশি জোর দেওয়ায়, বিশ্বের সেরা স্কলারদের কাছে শেখার সুযোগের কারণে চাকরির বাজারে রাশান গ্রাজুয়েটদের শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে।

টিউশন ফি, বৃত্তি

রাশিয়া তুলনামূলকভাবে কম খরচে ব্যবহারিক-সম্পন্ন মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করে। রাশিয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করতে ১৪ হাজার ডলার খরচ হয়। যা অন্যদেশের তুলনায় চারভাগের একভাগ। গত দশক থেকে রাশিয়া অন্যদেশের ছাত্রদের জন্য বিপুলসংখ্যক বৃত্তি প্রদান করে আসছে। একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকলে বৃত্তির সুযোগ বেশি। 

জীবনযাত্রার কম খরচ

রাশিয়াতে খুবই গর্জিয়াস জীবন যাপন করেও ব্যয় তুলনামুলক কম। ধরেন বাইরের দেশের ছাত্র হিসেবে দেশটিতে সবচেয়ে উন্নত এবং দ্রুততম যোগাযোগ ব্যবস্থার একজনের খরচ হয় মাসে ৬ ডলার। একমাসে এভারেজ মানের খাবার খেতে খরচ লাগবে ৬০ ডলারেরও কম

ডিগ্রির পর চাকরির সুযোগ

ডিগ্রি শেষ করার পর, আপনাকে কাজ খোঁজার সুযোগ দেওয়া হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যদি আপনি নিয়োগপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিতে আসতে পারেন তাহলে আপনি কাজের ভিসা পাবেন। তিন বছর পর ওয়ার্কিং ভিসার সঙ্গে শেষ পর্যন্ত আপনি রাশিয়ার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যাইহোক, আপনি রাশিয়ায় যে ডিগ্রি-বিষয় অধ্যয়ন করেছেন তার সঙ্গে চাকরির সরাসরি সম্পর্ক থাকতে হবে।

পূর্বের পাঠ্যক্রম ইংরেজিতে হলে আইইএলটিএস লাগবে না

রাশিয়ায় বিশেষ করে এশিয়ানদের জন্য সাধারণত আইইএলটিএস এর প্রয়োজন হয় না। ভর্তি নিশ্চিত করার জন্য, পূর্বের পাঠ্যক্রম ইংরেজি সংস্করণে ছিল তার প্রমাণ দিলেই হয়ে যায়।

ব্যাংক-স্টেটমেন্ট বা বিবরণী লাগবে নাযেহেতু টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় কম, তাই দূতাবাসের কাছে প্রমাণ হিসাবে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে না।

ভিসা পাওয়া সহজ

রাশিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা নমনীয় অভিবাসন বিধি অনুযায়ী করা। ফলে কোনো শর্ত বা ঝামেলা ছাড়াই স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায়।

কোর্স সার্চ ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন

রাশিয়ায় বিভিন্ন মানের ও World Ranking এর বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। রাশিয়ার উচ্চশিক্ষার ইতিহাস অনেক বছরের পুরাতন। এই দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে বহু যুগের সম্ভ্রান্ত ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট।

আপনার যদি নির্দিষ্ট একটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে অসুবিধে হয়, তবে নিচের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

১. মস্কো স্টেইট ইউনিভার্সিটি

২. আলটায় স্টেট ইউনিভার্সিটি

৩. কাজান ইউনিভার্সিটি

৪. ডুবনা ইউনিভার্সিটি

৫. চেলিয়াবিনস্ক স্টেট ইউনিভার্সিটি

৬. ইরকুটস্ক স্টেট ইউনিভার্সিটি

৭. মস্কো ইউনিভার্সিটি টোউরো

৮. দি রাশিয়ান স্টেট হিউম্যানিটিস ইউনিভার্সিটি

রাশিয়ায় বেশির ভাগ কোর্স রুশ ভাষায় হলেও আপনি ইংরেজী ভাষার কোর্সও খুঁজে পাবেন। কিন্তু এজন্য আপনি অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কনফর্ম হয়ে নেবেন, যেন এই দেশে এসে বিপদে না পড়তে হয়।

রাশিয়ার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়, একাডেমি, ইনস্টিটিউট, টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, টেকনিক্যাল কলেজ ও স্পেশালাইড ইনস্টিটিউশন এই কয়েকটি স্তরে বিন্যস্ত। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য শাখার সব বিষয়ে পড়া সম্ভব। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার্স ডিগ্রি ও পিএইচডিসহ বিভিন্ন ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

শুক্রবার, মে ০৭, ২০২১

চীনের রকেটের বিশাল ধ্বংসাশেষ পড়তে পারে বাংলাদেশেও

চীনের রকেটের বিশাল ধ্বংসাশেষ পড়তে পারে বাংলাদেশেও

 মোঃ তাওহীদ হোসেন দীপ্র রিপোর্টার,বার্তা প্রতিদিন ২৪


চীনের ফাইভ বি রকেটের ধ্বংসাবশেষ সম্প্রতি বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কখন ও কোথায় পড়বে রকেটটি তা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা। তবে এখনও নির্দিষ্ট করে তা বলা সম্ভব হচ্ছে না

এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবিসি নিউজে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এখন পর্যন্ত কেউই নিশ্চিত নয় কখন এবং কোথায় রকেটটির ধ্বংসাবশেষ পড়বে।


এদিকে ইউএস স্পেস সার্ভিল্যান্স নেটওয়ার্ক বলছে, রকেটটি রবিবার (৯ মে) মধ্যাহ্নের সময় অথবা এর একদিন বা দু’দিন পর পড়তে পারে। তবে, অন্য সূত্র বলছে, রবিবার সকাল ১১টা থেকে সোমবার (১০ মে) ভোর ৫টার মধ্যে রকেটের ধ্বংসাবশেষ পড়তে পারে। তবে, নতুন ডাটায় এই তথ্য আরো বেশি নিশ্চিত হওয়া যাবে বলে মনে করছে ইউএস স্পেস সার্ভিল্যান্স নেটওয়ার্ক।

তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান (স্পারসো)-এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহমুদুর রহমান জানান, যে অরবিটে চীনের ফাইভ বি রকেটের ধ্বংসাবশেষ অবস্থান করছে সে অনুযায়ী বাংলাদেশে আপাতত পড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে, যেকোনো সময় অরবিট পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে।

আবার একি প্রতিষ্ঠানের অপর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নূর হোছাইন শরীফি আর্ন্তুজাতিক বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে জানান, ফাইভ বি রকেটটির ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীর লোয়ার আর্থ অরবিটে যখন আসবে তখন বলা সম্ভব মূলত কোথায় পড়তে পারে।